
কন্যাসুন্দরী
আমি মনিকা আহমেদ। ঢাকার মিরপুরে থাকি। আমি হোম ইকোনোমিকস কলেজ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি গৃহ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে। বর্তমানে আমি একজন উদ্যেক্তা হিসেবে কাজ করছি আমার উদ্যেগের নাম "কন্যাসুন্দরী"।
আমি মূলত দেশীয় তাঁতের শাড়ী নিয়ে কাজ করি। তাঁতের শাড়ীতে আমি আমার ডিজাইনে ব্লক,স্ক্রিনপ্রিন্ট, মোম বাটিকের কাজ করি। ঢাকা সহ সারা বাংলাদেশে আমার ডিজাইন করা শাড়ীগুলো ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে কুরিয়ারের মাধ্যমে।
বর্তমানে আমি ওমেন এন্ড ই-কমার্স ফোরামের একজন মেম্বার হিসেবে যুক্ত আছি যেখানে আমরা শুধু মাত্র দেশীয় পন্যের উদ্যেক্তারা কাজ করছি এবং খুব সাফল্যের সাথে এগিয়ে যাচ্ছি।
আমি চাই আমার ডিজাইন করা তাঁতের শাড়ী বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা,উপজেলা সহ সারাবিশ্বে পরিচিতি লাভ করুক এবং সেই লক্ষ্যেই আমি প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি।
আপনাদের পছন্দের শাড়ী
নতুন কালেকশন
দেশীয় তাঁত
শতভাগ সন্তুষ্টি
খাটি দেশীয় তাঁতের শাড়ী
কাস্টমারের সহযোগিতা
কাস্টমারের সহযোগিতায় ২৪/৭
নিরাপদ পেমেন্ট সিস্টেম
"বিকাশ" পেমেন্ট
মেম্বার ডিস্কাউন্ট
"উই" গ্রুপের মেম্বারের জন্য স্পেশাল ডিস্কাউন্ট
নতুন শাড়ী সম্পর্কিত তথ্য
নতুন নতুন শাড়ীর সম্পর্কে আপডেট পেতে আপনার নাম
এবং মোবাইল নাম্বার টাইপ করে ফর্মটি পূরণ করুন
নীচের ফর্মটি পূরণ করুন
কন্যাসুন্দরীর ব্লগ
কাস্টমার রিভিউ
কন্যাসুন্দরীকে আমি চিনি গত ১ বছর,আমি চিনার আগে আমার হাজব্যান্ড চিনে! সে সব সময় বলতো তার খুব ইচ্ছা কন্যাসুন্দরীর সব শাড়ি আমার আলমারিতে থাকবে। তখনও কন্যাসুন্দরীর শাড়ির স্রস্টাকে চিনতাম না। উই তে জয়েনের পর জামদানী আড্ডায় প্রথম যাই আর মনিকা আহমেদ নামের একজনের সাথে কথা হয়, তারপর যখন সে বলল তিনি এ অদ্ভুত শাড়ি গুলো স্রস্টা!! আমি খুব অবাক হই, এমন সাধাসিধে মানুষ কেমনে এতো সুন্দর শাড়ি বানায়!! তার সাথে সেদিন অনেক অনেক কথা হয়,আসার সময় একসাথে রিকসায় আসি দুজন। মনে হয় নিজের বড় বোনের সাথেই আছি। মানুষ হিসেবে আপু অসাধারণ ভালো মানুষ।
বছর খানেক আগের আশা আজ পূরণ করলাম নিজেকে কন্যাসুন্দরীর শাড়িতে আরো সুন্দরী লেগেছে।
প্রোডাক্ট কোয়ালিটি নিয়ে কোন সন্দেহ নাই। আরো শাড়ি থাকবে আমার আলমারিতে।
ইনশাআল্লাহ।
বিকাল ৫টায় যখন শাড়িটা আমার কাছে আসলো, আমি প্রথমে কন্যাসুন্দরীর ব্যাগটা দেখছিলাম। পরে ব্যাগটা যখন খুললাম শাড়িটার দিকে চেয়ে ছিলাম কিছুক্ষণ, উফফ আমি তো শাড়ির উপর ক্রাশ খেয়ে গেলাম। চোখই পেরাতে পারলাম না। আমার ছোট বোন তো ছবি তোলা শুরু করে দিয়েছে।
আপু ২১০ নম্বর শাড়িটা আমার আপু অনেক ভালো। ডেলিভারি চার্জের কথা কি বলা লাগবে? এত সুযোগ আর কোথাও পাবেন না। বেস্ট জায়গা শপিং এর। আপু অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর শাড়িটা দেওয়ার জন্য। আমার বিশ্বাস ছিল শাড়ি সুন্দর হবে। কিন্তু এত বেশি সুন্দর হবে এই ব্যাপারে ধারণাই ছিল না। আমি এখনও শাড়ির দিকে তাকিয়ে আছি এত সুন্দর শাড়িটা গিফট করার জন্য হাসবেন্ডকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত হবে না।কম হয়ে যাবে।
রাজিব ভাইয়া আপনাকে ধন্যবাদ দিলে কম হবে এত সুন্দর প্ল্যাটফর্মের জন্য আমরা মনের মত করে সব করতে পারছি।
ভালোবাসা উইয়ের জন্য।
ছবির এই শারিটি আমার জীবনের প্রথম অনলাইন থেকে কেনা শারি তাও আম্মুর জন্যে। কন্যা সুন্দরীর একটা শারি আমার ভীষণ পছন্দ হয়, কিন্তু শারি একদম পড়া হয়না বলে আমি চুপচাপ থাকি। কিছুদিন পরে শারিটি দেখে আবার মনটা খুব অস্থির হলো নেওয়ার জন্যে পরে ভাবলাম আমি আম্মুর জন্যে নিব শারিটি। আপুকে আমি তখনি (রাত ৪ঃ২০) আপুকে নক দিলাম আপু সকাল সকাল আমাকে রিপ্লায় দিলেন। এরপরে আমার পছন্দ করা শারিটি নিতে চাইলে আপু বললেন কিছুদিন সময় লাগবে ওটা দিতে। আমি বললাম কোন সমস্যা নেই আপু আমি অপেক্ষা করবো। শারিটি আম্মুর জন্যে নিচ্ছি শুনে আপু আমাকে অন্য একটা শারি সাজেস্ট করলেন, সাথে এটাও বললেন আপু আপনি যেটা ভালো মনে করেন সেটাই নিন আমি শুধু আমার মতামত জনালাম। তারপর আমি আপুর মতামত কে প্রাধান্য দিয়ে (আপুর অভিজ্ঞতা আমার থেকে বেশি তাই) আমি আপুর পছন্দ করা শারিটিই বুক করলাম কারন কন্যা সুন্দরীর আমার পছন্দের ৩ টা শারির মধ্যে এই শারিটিও ছিলো।





